“রামজাদি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ভূমি জবরদখলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিকার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে ক্ষতিগ্রস্থ ও ভুক্তভোগী বান্দরবান বাসী।
পার্বত্য জেলা বান্দরবানে ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে রামজাদির নামে একের পর এক ভূমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাক্তি মালিকানা থেকে শুরু করে সরকারী, বেসরকারী ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জমিও দখলে নিয়েছে চক্রটি। রাজনৈতিক ও আইনী প্রক্রিয়ার দীর্ঘ সূত্রিতার সুযোগ নিয়ে প্রয়াত উচা হা ভান্তে এবং তার অনুসারীরা এমন কর্মকান্ডে জড়িত অভিযোগ বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং আন্ত: ধর্মীয় সম্প্রদায়ের।
৮এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে বান্দরবান প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে এমন অভিযোগ আনা হয়।
বান্দরবান প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী সাইং সাইং উ নিনি বলেন, উচ্চহাভান্তের আমলে রামজাদি ক্যাং এর নাম দিয়ে আমার স্বামীর নামে ক্রয়কৃত ৫ একর জায়গা জবর দখল করে রেখেছে একটি গোষ্ঠী। শুধু আমাদের জায়গা দখল করেছে তা না, আশপাশের বেশ কয়েকটি পরিবারের জায়গা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়ে দখল করেছে। তিনি বলেন, বিগত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আইনি লড়াই চালিয়ে আসছি এবং প্রতিটি আইনি লড়াইয়ে সত্যের জয় হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সম্প্রতি ১৪৫ ধারার এডিএম এর রায় ও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রশাসনকে বুড়ো আঙ্গল দেখিয়ে রামজাদি কর্তৃপক্ষ আমাদের ভূমি অপদখলের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। একসময় আরো উপস্থিত থেকে সংবাদ সম্মেলন বক্তব্য প্রদান করেন কালাঘাটা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা ভুক্তভোগী ও হয়রানির শিকার মো: আলম মাঝি, মুজিবুর রহমান (মুজিব ভান্ডারী)। ফাতিমা রানি ক্যাথলিক মিশন এর প্রতিনিধি জোসেফ ত্রিপুরা।
এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে বান্দরবান প্রেসক্লাব সভাপতি আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, প্রেসক্লাব সদস্য ও সিনিয়র সাংবাদিক আবুল বশর ছিদ্দিকী, প্রেসক্লাব অর্থ সম্পাদক সিনিয়র সাংবাদিক মুচা ফারুকী,সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিনারুল হক, সাপ্তাহিক বান্দরবান পত্রিকার সম্পাদক মোজাম্মেল হক লিটন’সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
রামজাদি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ভূমি জবর দখলের অভিযোগ প্রতিকার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন
বান্দরবান রামজাদি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ভূমি জবর দখলের অভিযোগ প্রতিকার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন
মুহাম্মদ আলী,বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি:
“রামজাদি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ভূমি জবরদখলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিকার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে ক্ষতিগ্রস্থ ও ভুক্তভোগী বান্দরবান বাসী।
পার্বত্য জেলা বান্দরবানে ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে রামজাদির নামে একের পর এক ভূমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাক্তি মালিকানা থেকে শুরু করে সরকারী, বেসরকারী ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জমিও দখলে নিয়েছে চক্রটি। রাজনৈতিক ও আইনী প্রক্রিয়ার দীর্ঘ সূত্রিতার সুযোগ নিয়ে প্রয়াত উচা হা ভান্তে এবং তার অনুসারীরা এমন কর্মকান্ডে জড়িত অভিযোগ বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং আন্ত: ধর্মীয় সম্প্রদায়ের।
৮এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে বান্দরবান প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে এমন অভিযোগ আনা হয়।
বান্দরবান প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী সাইং সাইং উ নিনি বলেন, উচ্চহাভান্তের আমলে রামজাদি ক্যাং এর নাম দিয়ে আমার স্বামীর নামে ক্রয়কৃত ৫ একর জায়গা জবর দখল করে রেখেছে একটি গোষ্ঠী। শুধু আমাদের জায়গা দখল করেছে তা না, আশপাশের বেশ কয়েকটি পরিবারের জায়গা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়ে দখল করেছে। তিনি বলেন, বিগত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আইনি লড়াই চালিয়ে আসছি এবং প্রতিটি আইনি লড়াইয়ে সত্যের জয় হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সম্প্রতি ১৪৫ ধারার এডিএম এর রায় ও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রশাসনকে বুড়ো আঙ্গল দেখিয়ে রামজাদি কর্তৃপক্ষ আমাদের ভূমি অপদখলের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। একসময় আরো উপস্থিত থেকে সংবাদ সম্মেলন বক্তব্য প্রদান করেন কালাঘাটা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা ভুক্তভোগী ও হয়রানির শিকার মো: আলম মাঝি, মুজিবুর রহমান (মুজিব ভান্ডারী)। ফাতিমা রানি ক্যাথলিক মিশন এর প্রতিনিধি জোসেফ ত্রিপুরা।
এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে বান্দরবান প্রেসক্লাব সভাপতি আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, প্রেসক্লাব সদস্য ও সিনিয়র সাংবাদিক আবুল বশর ছিদ্দিকী, প্রেসক্লাব অর্থ সম্পাদক সিনিয়র সাংবাদিক মুচা ফারুকী,সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিনারুল হক, সাপ্তাহিক বান্দরবান পত্রিকার সম্পাদক মোজাম্মেল হক লিটন’সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাওয়ের ঘোষণা সাদিক কায়েমের
‘তারেক রহমানকে এমন সংবর্ধনা জানানো হবে যা অতীতে কোনো নেতা পাননি’
হাদির মতো এ রকম ঘটনা আরও ঘটতে পারে, আশঙ্কা মির্জা ফখরুলের
সিন্ডিকেটের কবলে সারের বাজার, জিম্মি কৃষক
উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই ইঞ্জিন বিকল, যুক্তরাষ্ট্রে বিমানের জরুরি অবতরণ
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন ড. মোশাররফ