সাব রেজিস্টার জাহিদ হাসান অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ঘুষ-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছেন।
ময়মনসিংহ সদর সাব রেজিস্টার জাহিদ হাসান অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ঘুষ-বাণিজ্যের সম্রাট হয়ে উঠেছেন।
ডেক্স রিপোর্ট :
ময়মনসিংহের সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসগুলো দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। অফিস কর্মচারী আর দলিল লেখক সিন্ডিকেটের কব্জায় চলছে সবকিছু। ঘুষ ছাড়া দলিল সম্পাদন করতে চাইলে পদে পদে হতে হয় হয়রানির শিকার।প্রতিটি দলিল সম্পাদন করতে আসা দাতাগ্রহীতাদের জিম্মি করে প্রকাশ্য চলছে ঘুষ বাণিজ্য । ফলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করলেও কোন প্রতিকার মিলছে না।
গোপন সূত্রে জানা যায় জাহিদ হাসান তিনি এই ময়মনসিংহে এক কোটি টাকার বিনিময়ে বদলী হয়ে এসেছেন।
তার ঘুস-বাণিজ্যের সহযোগী হিসেবে আছেন তার ঘনিষ্ঠ কতিপয় কিছু কাছের ব্যক্তি যাদের তিনি চাকরি দিয়ে নিজ হাতে বশ করে রেখেছেন।
উল্লেখযোগ্য তালিকায় আছেন-সদর সাব রেজিস্টারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী,আসাদ সমস্ত টাকা লেনদেন করে সহকারী,বাবুল প্রতিটি দলিল হতে অফিসে টেবিলের তল দেশ থেকে নিচ্ছে হাদিয়া,সেই সাথে সুবাষ যিনি নকল দলিল তুলে নিচ্ছেন হাজার হাজার টাকা ও সাথে অন্যতম সহযোগী আমিনুল।
নামে বেনামে একুয়ার ভুক্ত ও খাজনা বিহীন দলিলগুলো মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে দলিক করছেন জাহিদ হাসান।
জানা যায় তিনি তার নিজ বাসভবন ও অলকা নদীয় বাংলায় ফুলের দোকান চেম্বারে গোপনে রাত্রিকালীন অবৈধ এসব দলিল করে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা।
বিগত দিনে এক বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন ৫ ই আগস্ট এর পর সদর সাব রেজিস্ট্রেশন কোন ঘুষ-বানিজ্য কেউ নিতে পারবে না অথচো রক্ষক যখন ভক্ষক হয়ে উঠে তাহলে ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ হবে কি করে।
১/১ বেশ কিছু দলিল তিনি সম্পাদন করে আসছেন।তার নিজ গ্রামের বাড়ি ঢাকাতে অবৈধ সম্পত্তির পাহাড় গড়ে তুলেছেন এবং নামে-বেনামে অসংখ্য স্থাবর-অস্থাবল সম্পত্তির মালিক হয়েছেন তিনি।
ময়মনসিংহ দুর্নীতি দমন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি অচিরে সুষ্ঠু তদন্তের ভিত্তিতে আইন-আনুক ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।
সাব রেজিস্টার জাহিদ হাসান অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ঘুষ-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছেন।
ময়মনসিংহ সদর সাব রেজিস্টার জাহিদ হাসান অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ঘুষ-বাণিজ্যের সম্রাট হয়ে উঠেছেন।
ডেক্স রিপোর্ট :
ময়মনসিংহের সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসগুলো দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। অফিস কর্মচারী আর দলিল লেখক সিন্ডিকেটের কব্জায় চলছে সবকিছু। ঘুষ ছাড়া দলিল সম্পাদন করতে চাইলে পদে পদে হতে হয় হয়রানির শিকার।প্রতিটি দলিল সম্পাদন করতে আসা দাতাগ্রহীতাদের জিম্মি করে প্রকাশ্য চলছে ঘুষ বাণিজ্য । ফলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করলেও কোন প্রতিকার মিলছে না।
গোপন সূত্রে জানা যায় জাহিদ হাসান তিনি এই ময়মনসিংহে এক কোটি টাকার বিনিময়ে বদলী হয়ে এসেছেন।
তার ঘুস-বাণিজ্যের সহযোগী হিসেবে আছেন তার ঘনিষ্ঠ কতিপয় কিছু কাছের ব্যক্তি যাদের তিনি চাকরি দিয়ে নিজ হাতে বশ করে রেখেছেন।
উল্লেখযোগ্য তালিকায় আছেন-সদর সাব রেজিস্টারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী,আসাদ সমস্ত টাকা লেনদেন করে সহকারী,বাবুল প্রতিটি দলিল হতে অফিসে টেবিলের তল দেশ থেকে নিচ্ছে হাদিয়া,সেই সাথে সুবাষ যিনি নকল দলিল তুলে নিচ্ছেন হাজার হাজার টাকা ও সাথে অন্যতম সহযোগী আমিনুল।
নামে বেনামে একুয়ার ভুক্ত ও খাজনা বিহীন দলিলগুলো মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে দলিক করছেন জাহিদ হাসান।
জানা যায় তিনি তার নিজ বাসভবন ও অলকা নদীয় বাংলায় ফুলের দোকান চেম্বারে গোপনে রাত্রিকালীন অবৈধ এসব দলিল করে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা।
বিগত দিনে এক বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন ৫ ই আগস্ট এর পর সদর সাব রেজিস্ট্রেশন কোন ঘুষ-বানিজ্য কেউ নিতে পারবে না অথচো রক্ষক যখন ভক্ষক হয়ে উঠে তাহলে ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ হবে কি করে।
১/১ বেশ কিছু দলিল তিনি সম্পাদন করে আসছেন।তার নিজ গ্রামের বাড়ি ঢাকাতে অবৈধ সম্পত্তির পাহাড় গড়ে তুলেছেন এবং নামে-বেনামে অসংখ্য স্থাবর-অস্থাবল সম্পত্তির মালিক হয়েছেন তিনি।
ময়মনসিংহ দুর্নীতি দমন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি অচিরে সুষ্ঠু তদন্তের ভিত্তিতে আইন-আনুক ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাওয়ের ঘোষণা সাদিক কায়েমের
‘তারেক রহমানকে এমন সংবর্ধনা জানানো হবে যা অতীতে কোনো নেতা পাননি’
হাদির মতো এ রকম ঘটনা আরও ঘটতে পারে, আশঙ্কা মির্জা ফখরুলের
সিন্ডিকেটের কবলে সারের বাজার, জিম্মি কৃষক
উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই ইঞ্জিন বিকল, যুক্তরাষ্ট্রে বিমানের জরুরি অবতরণ
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন ড. মোশাররফ