শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে এক ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি নিহত হয়েছেন।
মিলন ফকির নড়িয়া, শরীয়তপুর:
১৫ মার্চ শনিবার দুপুরে নড়িয়া উপজেলার চাকধ নয়াকান্দি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহত ব্যক্তির নাম রতন কুমার ঘোষ(৩৯)। তিনি সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার সরুলিয়া গ্রামের চিত্তরঞ্জন ঘোষের ছেলে। রতন কুমার ঘোষ ওষুধ কোম্পানি রেডিয়েন্ট ফার্মার সিনিয়র ইনফরমেশন মেডিকেল অফিসার হিসেবে নড়িয়ায় কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুরে রতন কুমার ঘোষ তার নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে উপজেলার গোলার বাজার থেকে নড়িয়ার দিকে মোটরসাইকেলযোগে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে চাকধ নয়াকান্দি এলাকায় একটি নসিমনের সাথে ধাক্কা লাগে। এতে তিনি ছিটকে সড়কে পড়ে যান। পরে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা তার শরীরের উপরে উঠে যায়। এতে রতন কুমার গুরুতর আহত হন। পরে ওই অটোচালক ও স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নড়িয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার চালক সোহেল বলেন, ‘হোন্ডা ছিল নসিমনের পিছনে। নসিমনের সাথে হোন্ডার বাম্পার ধাক্কা লাগে এরপরেই আমার অটোর লগে ধাক্কা লাগে। এরপরই হে মাঝে পইড়া গেছে রোডে। হের অনেক রক্ত বাইরাইতে ছিল নাক মুখ ও মাথার পিছনে দিয়া। পরে সাথে সাথে আমার অটোতে উডাইয়া আরেকটা স্থানীয় ভাই আমি হাসপাতালে নিয়ে আইছি। আহারে ওহন হুনি হে মইরা গেছে।’এ বিষয়ে নড়িয়া উপজেলার ফার্মাসিটিক্যাল রিপ্রেসেন্টেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের (ফারিয়া) সভাপতি জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এক সহকর্মী সড়ক দুর্ঘটনায় এভাবে মারা যাবে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এসে আইনি প্রক্রিয়ার শেষে নিহতের মরদেহ সাতক্ষীরায় নিয়ে যাবেন।’নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার সাথে সাথেই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিহতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে এবং আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ হস্তান্তরের ব্যবস্থা করা হবে।
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে এক ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি নিহত হয়েছেন।
মিলন ফকির নড়িয়া, শরীয়তপুর:
১৫ মার্চ শনিবার দুপুরে নড়িয়া উপজেলার চাকধ নয়াকান্দি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহত ব্যক্তির নাম রতন কুমার ঘোষ(৩৯)। তিনি সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার সরুলিয়া গ্রামের চিত্তরঞ্জন ঘোষের ছেলে। রতন কুমার ঘোষ ওষুধ কোম্পানি রেডিয়েন্ট ফার্মার সিনিয়র ইনফরমেশন মেডিকেল অফিসার হিসেবে নড়িয়ায় কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুরে রতন কুমার ঘোষ তার নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে উপজেলার গোলার বাজার থেকে নড়িয়ার দিকে মোটরসাইকেলযোগে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে চাকধ নয়াকান্দি এলাকায় একটি নসিমনের সাথে ধাক্কা লাগে। এতে তিনি ছিটকে সড়কে পড়ে যান। পরে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা তার শরীরের উপরে উঠে যায়। এতে রতন কুমার গুরুতর আহত হন। পরে ওই অটোচালক ও স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নড়িয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার চালক সোহেল বলেন, ‘হোন্ডা ছিল নসিমনের পিছনে। নসিমনের সাথে হোন্ডার বাম্পার ধাক্কা লাগে এরপরেই আমার অটোর লগে ধাক্কা লাগে। এরপরই হে মাঝে পইড়া গেছে রোডে। হের অনেক রক্ত বাইরাইতে ছিল নাক মুখ ও মাথার পিছনে দিয়া। পরে সাথে সাথে আমার অটোতে উডাইয়া আরেকটা স্থানীয় ভাই আমি হাসপাতালে নিয়ে আইছি। আহারে ওহন হুনি হে মইরা গেছে।’এ বিষয়ে নড়িয়া উপজেলার ফার্মাসিটিক্যাল রিপ্রেসেন্টেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের (ফারিয়া) সভাপতি জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এক সহকর্মী সড়ক দুর্ঘটনায় এভাবে মারা যাবে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এসে আইনি প্রক্রিয়ার শেষে নিহতের মরদেহ সাতক্ষীরায় নিয়ে যাবেন।’নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার সাথে সাথেই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিহতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে এবং আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ হস্তান্তরের ব্যবস্থা করা হবে।
নির্জন বাড়ীর শয়নকক্ষে নারীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার।
কৃষিতে প্রযুক্তিগত ব্যবহারে বান্দরবানে কৃষকের মুখে হাসি
জমিজমার বিরোধে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই গুরুতর আহত।
অস্বচ্ছল নারীদের স্বাবলম্বী করতে প্রশিক্ষন শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের সেলাই মেশিন বিতরন।
খেলতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কিশোরের
জলবাযু পরিবর্তন বাংলাদেশের জন্য একটি মারাত্বক হুমকী ইউএনও ফখরুল ইসলাম